১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
ক্লেদাক্ত দেশীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি শিশুদের মন বিষিয়ে তুলছে। তারা নিপীড়ন ও সহিংসতা প্রত্যাখান করছে। মোটাদাগে ধর্মীয় মূল্যবোধ তাদের ভেতর দৃঢ় হচ্ছে।
যে দেশের সবচেয়ে মেধাবীরা ডাক্তারি নিয়ে পড়ালেখা করে ও উজ্জ্বল সাফল্যের স্বাক্ষর রেখে পাশ করে, সে দেশের সচ্ছল সিংহভাগ মানুষ ভিনদেশে চিকিৎসা নিতে দৌড়ায় কোন আনন্দে?
ভয়, শঙ্কা কিংবা হীনমন্যতা দিয়ে জ্ঞান চর্চা হয় না। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ শুধু ডিগ্রি প্রদান নয়, সর্বাঙ্গীন অর্থে একজন মানুষ হিসেবে তৈরি করা। সেজন্য শিক্ষাক্ষেত্রে সংস্কার জরুরি হয়ে পড়েছে।
নেতানেত্রীদের ‘এই করেছি, সেই করেছি’ এই বিজ্ঞাপনটা বন্ধ করতে হবে। তারা নিজেদের পকেটের টাকায় কিছু করেন না। জনগণের করের টাকায় করেন। তাদের বোঝা উচিত, মানুষের সেবা করাটা তাদের কাজ।
যারা সংবিধান পুনর্লিখন জরুরি বলে মনে করেন তাদের যুক্তি হলো, জুলাই-অগাস্টের অভ্যুত্থানের সূচনা সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে হলেও এর অন্তর্নিহিত দাবি ছিল রাষ্ট্র সংস্কার।