০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৩ মাঘ ১৪৩১
শিবিরের মাসিক প্রকাশনা ‘ছাত্র সংবাদের’ একটি প্রবন্ধে লেখা হয়, “অনেক মুসলিম না বুঝে মুক্তিযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছিল, এটা তাদের ব্যর্থতা ও অদূরদর্শিতা ছিল। আল্লাহ তায়ালা তাদের ক্ষমা করুন।”
“…প্রকাশ্যে তারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করার কৌশল গ্রহণ করলেও ভেতরে ভেতরে ছাত্রশিবির পূর্বসূরি ছাত্রসংঘের মতো মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের মনোভাবই তারা ধারণ করে।”
গত ৩ জানুয়ারি এক বছরের জন্য দুই সদস্যের আংশিক কমিটি হয়।
“আর কোনো জাতির মধ্যে এই বৈশিষ্ট্য পাবেন না, যেখানে পরিবার ও শিক্ষক সমাজ একই সঙ্গে নষ্ট হয়ে গেছে।”
“ঐতিহাসিক এই সংগ্রামের বিজয় ছিল পুরো জাতির ঐক্যবদ্ধ ত্যাগ ও তিতিক্ষার ফল,” বলেন তিনি।
“নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে, কোটা সংস্কার আন্দোলনে ও চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে আমরা দলীয় ছাত্র রাজনীতির অবস্থান দেখেছি,” বলেন হাসনাত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নানা কৌশলে ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগের পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া চালু রেখেছে বলে অভিযোগ সংগঠনটির।
“সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ছাত্রশিবিরকেও এদেশের ছাত্র-জনতা মেনে নেবে না।”