০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১
সমাবেশে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে কয়েকজন আওয়ামী লীগের সময়ে ‘গুমের শিকারের’ পাশাপাশি মামলা ও নির্যাতনের বর্ণনা দিয়ে বক্তব্য দেন।
আয়নাঘর পরিদর্শনের সময় সাংবাদিক ও বেঁচে থাকা ভুক্তভোগীদের সঙ্গে রাখা নিয়ে এর আগে আপত্তি জানায় সেনা সদর, বুধবার এমন খবর দেয় নেত্রনিউজ।
“বাংলাদেশে যতদিন না তারা ক্ষমা চাচ্ছে, যতদিন না তাদের লিডারশিপকে ট্রায়ালের মধ্যে আনা হচ্ছে…, ততদিন তাদের প্রটেস্ট করতে দেওয়া হবে না,” বলেন তিনি।
সাড়ে পাঁচ পাতার প্রতিবেদনে গুমের শিকার ব্যক্তিদের নানান দূর্দশার চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
গুম কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রধান উপদেষ্টা ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শন করলে গুমের শিকার ব্যক্তিরা আশ্বস্ত হবেন এবং অভয় পাবেন।
ফয়েজ আহমেদের ছেলে হাসানুল বান্না বৃহস্পতিবার ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলির কার্যালয়ে এ অভিযোগ দাখিল করেন বলে প্রসিকিউটর বিএম সুলতান মাহমুদ জানিয়েছেন
“উনার যে পাসপোর্ট বাতিল করা হয়েছে, এটা কিন্তু ভারত সরকারও জানে এবং ভারত সরকার থেকে ইতোমধ্যেবলা হয়েছে যে, উনাকে ট্র্যাভেল ডকুমেন্ট ইস্যু করা হয়েছে।”
যাদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি হয়েছে, তাদের মধ্যে শেখ হাসিনার সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল তারিক আহমেদ সিদ্দিক এবং পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদও রয়েছেন।