২২ জানুয়ারি ২০২৫, ৮ মাঘ ১৪৩১
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় দিন সোমবার থেকে গাজায় ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে থাকা মানুষদের সন্ধান শুরু হয়েছে।
যুদ্ধবিরতি কার্যকরে দেরি হচ্ছে তা জানতো না তারা, নিশ্চিন্তে বাড়ির পথে রওনা হয়েছিল। সে যাত্রাই হলো কাল।
মুক্তি পাওয়াদের মধ্যে আছেন বামপন্থি পপুলার ফ্রন্ট ফর দ্য লিবারেশন অব প্যালেস্টানের শীর্ষস্থানীয় সদস্য ৬২ বছর বয়সী খালিদা জারারও। তাকে ‘প্রশাসনিক আটকাদেশ’ এর আওতায় ছয় মাস নির্জন কারাবাসে রাখা হয়েছিল।
নির্ধারিত সময়ের পৌনে তিন ঘণ্টা পর আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধবিরতি শুরু হল।
প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া গাজার পুনর্গঠনে লাগবে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার, কত বছর যে লাগে তারও নেই ঠিক। কিন্তু এ নিয়ে বিস্তারিত কিছুই চুক্তিতে না থাকায় যুদ্ধপরবর্তী গাজার জন্য কী অপেক্ষা করছে তা অনিশ্চিত।
যতক্ষণ হামাস জিম্মিদের তালিকা দেবে না ততক্ষণ যুদ্ধবিরতি শুরু হবে না, বলেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা ভেস্তে গেলে ইসরায়েলি বাহিনী ফের হামলার অধিকার রাখে, বলেছেন তিনি।
ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা শুক্রবার ছয় ঘণ্টার দীর্ঘ বৈঠক শেষে গভীর রাতে চুক্তিটি অনুমোদন করে।