১২ অক্টোবর ২০২৪, ২৭ আশ্বিন ১৪৩১
“১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের ওপর অন্য কিছুই অধিকতর গুরুত্ব পেতে পারে না,” গণভবনকে জাদুঘর করা প্রসঙ্গে বলেন তিনি।
“উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী সপ্তাহ থেকে আমরা কাজ শুরু করব”, বলেন তিনি।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে গণভবনের প্রবেশপথের সড়কের পাশে পড়ে আছে বেশ কিছু গাড়ির কঙ্কাল। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের দিন বিক্ষুব্ধ জনতা গাড়িগুলো পুড়িয়ে যন্ত্রাংশ খুলে নিয়ে যায়।
‘জাতির পিতার পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা আইন ২০০৯’ অনুযায়ী গণভবনকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তাদের বাসভবন হিসেবে ব্যবহার করে আসছিলেন।
বিজয়ের পরে বিজয়ীর প্রধান কাজ সংযত থাকা। কেননা, বিজয়ের পরে তার অসংযত আচরণ বিজয়কে ম্লান করে দিতে পারে। এমনকি বিজয় বেহাতও হয়ে যেতে পারে।
সংসদ ভবন এলাকায় ঘুরে বেড়াতে পেরে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে দেখা যায় অনেককে।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দিনভর ছিল ছাত্র-জনতার অবাধ পদচারণা।
গণভবন থেকে নামিদামি জিনিসপত্র, টেলিভিশন, ফুলের টব, হাঁস, বালতি, মাছ, মাংস নিয়েও বের হতেও দেখা গেছে অনেককে।