২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
“আমরা দেখে এসেছি জামায়াত-শিবির বর্ণচোরা। তারা কেউ এখন সংস্কৃতিকর্মী হবে, সাংবাদিক হবে, বামপন্থি রাজনীতিতে যোগ দেবে। তাই তাদেরকে প্রতিরোধ করতে জাতীয়ভাবে জাগরণ তৈরি করতে হবে।”
“তারা নানাভাবে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে। তাদের নেটওয়ার্ক এখন অনেক বিস্মৃত।”
রায়ে ট্রাইব্যুনাল বলে, সাধারণ জ্ঞান ও দালিলিক প্রমাণাদি থেকে এটা স্পষ্ট যে, জামায়াত ও এর অধীনস্ত সংগঠনের প্রায় সবাই সক্রিয়ভাবে বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছেন।