২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২
“এসব চুল্লি অনেক বড় আকারে তৈরি করি তাহলে একসঙ্গে দুটি সমস্যার সমাধান করা সম্ভব- বাতাস থেকে সিওটু কমানো ও জীবাশ্ম জ্বালানির একটি পরিবেশবান্ধব বিকল্প তৈরি।”
মহাসাগরের এ উষ্ণতা বেড়ে যাওয়াকে গরম পানি দিয়ে বাথটাব ভর্তি করার সঙ্গে তুলনা করেছেন এ গবেষকরা।
গোটা বিশ্বে খাদ্যের চাহিদা ব্যাপক হারে বাড়ছে। আর, খাদ্য উৎপাদনের আরও দ্রুত ও কার্যকর সমাধান দিতে পারে নতুন এই ‘ইলেকট্রো-এগ্রিকালচার’ পদ্ধতিটি।
ধূলিকণা যত দূরে ভ্রমণ করেছে ততই পরিবর্তিত হয়েছে এর আয়রনের পরিমাণ, যা মহাসাগরের প্রাণের পক্ষে আয়রনকে শোষণ করা সহজ করে তুলেছে।
“জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে সৃষ্ট গ্রিনহাউস গ্যাস আমাদের গ্রহকে সেদ্ধ করছে। আক্ষরিক অর্থেই সমুদ্র সেই তাপ নিচ্ছে,” বলেন তিনি।
দেড়শ বর্গমিটারের দেয়ালকে এইসব প্যানেল দিয়ে আবৃত করলে তা প্রায় এক টন পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড ধরে রাখতে পারে।
“গত এক দশক ধরে কার্বন ডাই-অক্সাইড ধারণ করতে পারে এমন উপাদান খুঁজে বের করতে অনেক প্রচেষ্টাই চালানো হয়েছে।”
এই টার্বাইনের বার্ষিক উৎপাদন সক্ষমতা ৫৪ হাজার মেগাওয়াট, যা চীনের ৩০ হাজার পরিবারকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করার মতো যথেষ্ট।