১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৩০ মাঘ ১৪৩১
শ্বেত বামনটি সম্ভবত ব্ল্যাক হোলের প্রান্তে ঘুরে বেড়াচ্ছে, এর কাছাকাছিও আসছে। তবে কোনোভাবেই এর মধ্যে ঢুকে পড়ছে না।
এ রোবোটিক পরাগরেণুর ধারণাটি নতুন নয়। তবে মূল চ্যালেঞ্জটি হচ্ছে রোবটের ওড়ার বিভিন্ন যন্ত্রকে আসল পোকামাকড়ের মতো দ্রুত, টেকসই ও কার্যকর করে তোলা।
“আমাদের লক্ষ্য, এমন বৈশ্বিক রোবট ব্রেইন তৈরি করা, যা আপনি ডাউনলোড করে নিজের রোবটে ব্যবহার করতে পারবেন, তাও প্রশিক্ষণ ছাড়া।”
ভি৪০৪ সিগনি’র খোঁজ মিলেছিল ১৯৯২ সালে, যা ব্ল্যাক হোল হিসেবে নিশ্চিত হওয়া প্রথম বস্তুগুলোর একটি।
ক্ষয়ে যাচ্ছে এমন বিভিন্ন উপকূলরেখাকে শক্তিশালী করার জন্য প্রচলিত প্রকৌশল সমাধানের চেয়ে আরও টেকসই সামাধান দিতে পারে সাবমার্সিবল স্ট্রাকচার বা নিমজ্জিত কাঠমো।
বিভিন্ন আইনী নথির ভাষা সহজভাবে শুরু হওয়া সম্ভব। তবে আরও তথ্য ও শর্ত যোগ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন বাক্য আরও জটিল হয়ে উঠতে শুরু করে।
কেবল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নয়, আমাদের উচ্চশিক্ষার সামনে সামগ্রিক গলদ দূর করার জন্য পশ্চিমের নিরিখে বিশ্বসূচকই শেষ কথা নয়। সঙ্কট থেকে উত্তরণ করতে হবে আমাদের অর্থনৈতিক এবং সামাজিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে।
“বিশ্বের প্রায় দুই তৃতীয়াংশ মানুষ পানি শূন্যতায় ভুগছে। অনুমান বলছে, ২০৩০ সাল নাগাদ গোটা বিশ্বে বার্ষিক পানি চাহিদার প্রায় ৪০ শতাংশই পূরণ করা সম্ভব হবে না। এর ফলে, জনস্বাস্থ্য ও কৃষি খাত আরও চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।”