১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১
“অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র বিনির্মাণের বিপরীতে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সমাবেশে হামলা রাষ্ট্র ও সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করবে বলে আমরা মনে করি,” বলা হয় বিবৃতিতে।
বুধরাতে তাদের গ্রেপ্তারের তথ্য দিয়েছেন মতিঝিল থানার ওসি।
“সম্প্রীতি, শান্তি ও আইনশৃঙ্খলার বিঘ্ন ঘটে এমন কর্মকাণ্ডে যারাই লিপ্ত হবে, তাদের পরিচয় বিবেচনা না করে সবার ক্ষেত্রেই কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে, সরকার এ বিষয়ে সতর্ক করে দিচ্ছে।”
ঢাকায় হামলার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণে দাবি জানিয়েছে পাহাড়ের সংগঠনগুলো।
পাঠ্যপুস্তক ভবনের সামনে এই হামলার ঘটনায় বেশ কয়েকজনকে আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যেতে দেখা গেছে।
“যে বইগুলো এখনো ছাপা হয়নি সেগুলো আদিবাসী শব্দযুক্ত চিত্রকর্ম থাকবে না।”
“আমাদের পরবর্তী কর্মসূচি হিসেবে ১৫ জানুয়ারি এনসিটিবি ভবন ঘেরাও করা হবে,” বলেন শান্তিময় চাকমা।
নোট-গাইডের ‘দৌরাত্ম্য’ ঠেকাতে পাঠ্যবইয়ের বিষয়বস্তু পুনর্গঠন ও গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করার কথা বলছেন অধ্যাপক রিয়াজুল।