১৬ এপ্রিল ২০২৫, ৩ বৈশাখ ১৪৩২
“উপাদানটি থ্রি ডি প্রিন্টারে ব্যবহার করা যেতে পারে, এর ফলে আপনি ইচ্ছামতো ব্যাটারির আকার দিতে পারবেন। এক নতুন ধরনের প্রযুক্তির দ্বার উন্মোচন করবে এই ব্যটারি।”
আকাশচুম্বী ভবনের বিভিন্ন জানালা বা কাচের অংশকে সৌর প্যানেলে রূপান্তর করে সেগুলোকে বিদ্যুৎ কেন্দ্র হিসেবে কাজ করার সুযোগ করে দেবে এটি।
বর্তমানে যেসব প্রচলিত পুনর্ব্যবহারযোগ্য পদ্ধতি রয়েছে তা এর ব্যবহার ও নির্গমণ প্রক্রিয়ার ফলে পরিবেশের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে।
ভারতকে এখন তার প্রযুক্তিগত ইকোসিস্টেমকে পুনরায় তৈরি করতে এই মুহূর্তটি কাজে লাগাতে হবে অন্যথায় যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের ওপর নির্ভরশীল হওয়ার ঝুঁকি নিতে হবে।
পৃথিবীর বিভিন্ন বৈশ্বিক সমস্যা সমাধানে উদ্ভাবনী সমাধান খুঁজে বের করাই এ প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য।
আগামী কয়েক মাসের মধ্যে এ নিয়ে চূড়ান্ত রায় দেবেন বিচারকরা। আর এ বিষয়ে তাদের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত ও এর বিরুদ্ধে আপিলও করতে পারবে না গুগল।
মোনার্ক বা রাজা প্রজাপতির ধৈর্য ও সক্ষমতা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নতুন এ উদ্ভাবনটি বানিয়েছেন গবেষকরা।
বিভিন্ন সৌর প্যানেল আলোকে যেভাবে বিদ্যুতে রূপান্তর করে এই প্রক্রিয়াটি ঠিক তেমনই। এখানে শক্তি তৈরিতে কার্বন-১৪ থেকে দ্রুত চলমান ইলেকট্রন ব্যবহার করবে নতুন এই ব্যাটারি।