০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় জারিয়া-জাঞ্জাইল পয়েন্টে ২৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।
এখনো পানিবন্দি ছয় লাখ ৯৬ হাজার ৯৯৫ পরিবার।
“বন্যা আরও নতুন নতুন অঞ্চলে বিস্তৃত হতে পারে”, বলেছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।
যাদুকাটা নদীতে রোববার সন্ধ্যা থেকে সোমবার বিকাল পর্যন্ত পানি বেড়েছে ১৭৪ সেন্টিমিটার।
কলমাকান্দার ইউএনও বলেন, উব্ধাখলি নদীর পানি কিছুটা কমায় পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।
আশ্রয়কেন্দ্রে দিন কাটছে খেয়ে-না খেয়ে; বাড়িতে রাখা খাদ্যপণ্য ও গবাদিপশু নিয়ে দুশ্চিন্তায় বন্যা আক্রান্তরা।
বন্যার মধ্যে সিলেটের বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে প্রস্তুত রয়েছে সেনাবাহিনী, সিলেট সিটি করপোরেশন ও বিদ্যুৎ বিভাগ।
এর আগে ৩০ মে সিলেটের সব কটি পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া দেওয়া হয়েছিল।