২২ এপ্রিল ২০২৫, ৯ বৈশাখ ১৪৩২
“যে কাস্টমারগুলো ছিল একসাথে অনেক কেনাকাটা করত, গিফটের বিষয় ছিল, এবছর ওই টাইপের কাস্টমার একটু মিস করছি আমরা।”
খোলা সেমাই তৈরির পরিবেশ ও উৎপাদন প্রক্রিয়া নিয়ে নেতিবাচক প্রচারে ক্রমেই এর বিক্রি কমে আসছে। সেই বাজারটিই চলে যাচ্ছে করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর হাতে।
রাজধানীর বিভিন্ন মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে, ঈদের জন্য শিশুদের জন্য পার্টি পোশাক আর পাঞ্জাবিই বেশি কিনছেন অভিভাবকরা।
“বউরে অনেক ঈদ ধরে কিছু কিনে দিতে পারি না, নিজের জন্য কিনি না। বাচ্চাদের তো না দিয়ে পারি না,” বলেন রিকশাচালক মাঈন উদ্দিন।
“বিয়ের পর তো রেসপনসিবিলিটি বাড়ে, পোশাকের দামও বাড়ছে মনে হচ্ছে। সব মিলিয়ে বাজেটে হচ্ছে না।”
“দিনের বেলায় অনেক ভিড়-ঝামেলা থাকে তাছাড়া চাকরি করার ফলে রাতে এসেছেন।”
“সীমান্তে কড়াকড়ির কারণে এবার ভারতীয় পোশাক আসেনি। তবে সেই জায়গা পূরণ করছে পাকিস্তানি পোশাক”, বলেন এক ব্যবসায়ী।
সুসজ্জিত শোরুম থেকে রাজধানীর ফুটপাত, সবখানেই এখন জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা। সব বয়সীদের আনাগোনায় বুধবার ঢাকার নিউমার্কেট এলাকার ফুটপাতগুলো যেন পরিণত হয়েছে ঈদ বাজারে।