২০ জানুয়ারি ২০২৫, ৫ মাঘ ১৪৩১
ইউএনও বলেন, এখনো রাজশাহীর অনেক হিমাগারে আলু মজুত আছে। পর্যায়ক্রমে সব খালি করা হবে।
প্রতিকেজি আলুর দাম পড়েছে ২৭ টাকা ৬০ পয়সা।
“অভিযানে মূল্য তালিকা হালনাগাদ রাখতে ব্যবসায়ীদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।”
“কিছু কিছু পণ্যের দামে স্বস্তি আসতে শুরু করেছে; চিনি, ডিম, আলুতেও আসবে,” বলেন তিনি।
কারওয়ানবাজারে পাইকারিকে পুরান আলুর দর ৫৮ টাকা, আশেপাশের বাজারে খুচরায় বিক্রি হচ্ছে ৮০তে।
আলু এখন সর্বত্রগামী। আলুর দাম নিয়ে আলুবাজিও চলে মাঝে মাঝে। আলুর কারণে দেশের নিম্নবিত্তদের এখন সত্যিই আলুথালু অবস্থা!
একজন ক্রেতা বলেছেন, এই পদক্ষেপের খবরে তিনি আশাবাদী হয়েছিলেন। কিন্তু এখন হতাশ। তবে টাস্কফোর্স সদস্যদের দাবি, তাদের পদক্ষেপে কমছে দাম।
এক সপ্তাহে দাম বেড়েছে কেজিতে ১০ টাকা। গত বছরের তুলনায় দাম বেশি ৪৩ শতাংশ।