১৬ এপ্রিল ২০২৫, ৩ বৈশাখ ১৪৩২
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় চাকরিতে তার দ্রুত উন্নতি ঘটে।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাহ্ ফারজানা হকের আদালত তুরিন আফরোজের জামিন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর এ আদেশ দেন।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না বলেছেন, তুরিন আফরোজ কিংবা যে কারও ক্ষেত্রে শুধু ‘ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত’ হোক।
পুলিশের হস্তক্ষেপে তুরিনের ভাই দলবল নিয়ে চলে যান। ওই বাড়ির একটি তলায় তুরিনের পরিবারের সদস্যরা থাকেন এবং বাকিগুলো ভাড়া দেওয়া।
“বলা হচ্ছে, ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে সাপোর্ট করেছি।… আবার তার আমলেই চাকরি থেকে বঞ্চিত হয়েছি।”
রিমান্ড শুনানিতে তুরিন আফরোজের পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না।
সোমবার রাতে গ্রেপ্তার তুরিন আফরোজকে মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার হাকিম আদালতে নিয়ে এসে হাজতখানায় রাখা হয়।
“একটা ট্রাইব্যুনাল যথেষ্ট নয়। খুব শিগগির অন্তত দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের যাত্রা শুরু হবে বলে আমরা আশা করছি,” বলেন তিনি।