১০ অক্টোবর ২০২৪, ২৫ আশ্বিন ১৪৩১
“উভয়পক্ষ ২০-২৫টি গুলি ছোড়ে। এ সময় ছয় রোহিঙ্গা গুলিবিদ্ধ হন।”
স্থানীয়রা বলছেন, আওয়ামী লীগ-বিএপির দু্ই সমর্থকের বিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে।
সাইমুনের বাবা ইউনুস কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, “তারা আমার বুকের ধনকে কেড়ে নিয়েছে। আমি তাদের ফাঁসি চাই।”
এ ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপির কমিটি দুটি বাতিলের কোনো কারণ উল্লেখ করা হয়নি। তবে সেখানে পরে নতুন কমিটি করা হবে বলে জানান হয়েছে।
প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষে কয়েকটি মোটরসাইকেলে আগুন ও গাড়ি ভাঙচুর করা হয়।
সন্ত্রাসী গোষ্ঠি আরসা ও আরএসও’র মধ্যে বিরোধের জের ধরে এ ঘটনা ঘটেছে, বলছে পুলিশ।
“সুমন প্রবাস থেকে ফিরে আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে আঁতাত করে এলাকায় অবস্থান করছিলেন।”