০৪ মে ২০২৫, ২০ বৈশাখ ১৪৩২
“আমরা নিরপেক্ষ মনোভাব থেকে একটা সুষ্ঠু নির্বাচন বদ্ধপরিকর,” বলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক বিদিশা।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) প্রার্থীর যোগ্যতা-অযোগ্যতায় নতুন দফা, হলফনামায় ভুল তথ্য দেওয়া, মনোনয়নপত্র জমার সময় নির্ধারণ, প্রচারণার সময় নির্ধারণ, দল নিবন্ধন বিধিসহ ছোটখাটো সংযোজনের প্রস্তাব নিয়ে পর্যালোচনা চলছে।
নির্বাচনি প্রচারে সব প্রার্থীর সমান সুযোগ নিশ্চিতে নতুন আচরণবিধি করছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনি ব্যয় যথাসম্ভব ন্যূনতম রেখে এবং সুশৃঙ্খলভাবে প্রচারণার সুযোগ থাকবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম সরকার।
“সীমানা নির্ধারণ সংক্রান্ত সংশোধন প্রস্তাব সরকারের কাছে পাঠানো হয়েছে; এখনও অনুমোদন পাওয়া যায়নি,” বলেন তিনি।
আমাদের যে শুদ্ধাচার নীতিমালাটি আছে, সেটি প্রায় ১২ বছর হয়ে গেছে। এটি এখন আমরা আপডেট করার চিন্তা-ভাবনা করছি”, বলেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
নির্বাচন ভবনে কমিশনের কাছে ব্যাখ্যা দিতে আসেন মহিববুর রহমান।
প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর অভিযোগ, পরিকল্পনামন্ত্রী মোবাইলে ক্ষুদে বার্তার মাধ্যমে স্থানীয় নেতাকর্মীদের দোয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
“তাদের আত্মীয়স্বজন প্রার্থী থাকতে পারে, কিন্তু কোনো অবৈধ প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না,” বলেন ইসি আলমগীর।