০৩ মে ২০২৫, ২০ বৈশাখ ১৪৩২
“নতুন ঋণ নিয়ে আইএমএফের কাছে নয়া দিল্লি উদ্বেগ জানিয়েছে”, রয়টার্সকে বলেন ভারতের এক সরকারি কর্মকর্তা।
“সব মিলিয়ে দুঃখ করার কারণ নেই। আইএমএফের প্রজেক্টে থাকব কি থাকব না, সে সিদ্ধান্ত আমরা নেব।”
“বাংলাদেশকে করব্যবস্থা সংস্কারের বিষয়ে আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।”
“বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংক ও এডিবির কাছ থেকে বাজেট সহায়তা পাবে কি না নির্ভর করছে আইএমএফের বার্তার উপর। এখানেই ঋণ ছাড়ের গুরুত্ব।”
২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের কর-জিডিপি অনুপাত ৯ শতাংশে উন্নীত করতে হলে ৫ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আহরণ করতে হবে।
আর্থিক খাতের সংস্কার ও অভ্যন্তরীণ আর্থিক ব্যবস্থাপনা শক্তিশালীকরণের জন্য বেশি কিছু পরামর্শ মানার শর্ত রয়েছে আন্তর্জাতিক অর্থায়নকারী সংস্থাটির।
মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশের ঘরে নেমে না আসা পর্যন্ত এ বিষয়ে পুরো শর্ত বাস্তবায়নে কিছুটা বিলম্ব করার কথা বলেছেন গভর্নর।
“আইএমএফের গুরুত্বের জায়গাটা হল রেভিনিউ জেনারেশন।”