১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩০ ভাদ্র ১৪৩১
তিনি বলেন, “এ অর্থের যেন অপচয় না হয় সেদিকে সকলকে সজাগ থাকতে হবে। পূর্বে অনেক অর্থ অপচয় হয়েছে। জনগণের অর্থ আর অপচয় হতে দেওয়া হবে না।”
পরের কিস্তির অর্থ ছাড়ের আগে এনবিআরের সঙ্গে আলোচনায় ঋণদাতা সংস্থাটির তরফে এ বিষয়ে জোর দেওয়া হয়।
এ সময় শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ দশমিক ০৩ শতাংশ ও কৃষি খাতে হয়েছে ৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রপ্তানি হিসাবের চেয়ে ইপিবির হিসাব বেশি থাকার কারণে চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত হত এবং আর্থিক হিসাবে ঘাটতি থাকত, বলেন ব্যাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা।
তৃতীয় কিস্তির এ অর্থের সঙ্গে আরও কিছু ঋণ ছাড় হয়েছে এসময়ে।
এবারের কিস্তিতে ঋণের পরিমাণ আগের দুইবারের চেয়ে বেশি।
“বাজেট বড় করলাম, কিন্তু তা ঋণ করে নিতে হচ্ছে। এতে তো খরচ বাড়বে, টাকার সরবরাহ বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব না।”
নির্বাচনী বছরে গতবার ৭ দশমিক ৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ধরেছিল সরকার, যা পরে নামিয়ে আনা হয়েছিল ৬ দশমিক ৫ শতাংশে। কিন্তু সেই লক্ষ্যেও পৌঁছানো যায়নি।