কিয়েল্লিনির ঘাড়ে কামড়ের সেই ঘটনা মাঠে রেফারির চোখ এড়িয়ে যাওয়ায় তাৎক্ষণিক কোনো শাস্তি পাননি। পরে চার মাস ও ৯টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে নিষিদ্ধ হন সুয়ারেস। ইউভেন্তুস অধিনায়ক কিয়েল্লিনির আত্মজীবনী ‘লো জর্জো’তে উঠে এসেছে সেই ঘটনা।
“আগ্রাসী মনোভাব ফুটবলের একটা অংশ, আমি এটাকে অনুচিত বলতে পারি না। প্রতিপক্ষের একজনকে টপকে যেতে আপনাকে স্মার্ট হতে হবে।”
“আমি তার চাতুরতার প্রশংসা করি। সে যদি এটা হারিয়ে ফেলে, তাহলে সে সাধারণ একজন ফরোয়ার্ডে পরিণত হবে।”
উরুগুয়ের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের সেই ম্যাচে অদ্ভুত কিছু ঘটেনি বলে মনে করেন কিয়েল্লিনি।
“আমি (এদিনসন) কাভানিকে ম্যাচের অধিকাংশ সময় নজরে রেখেছিলাম, আরেক জন ছিল, যাকে নজরে রাখা কঠিন।”
“হঠাৎ টের পেলাম, ঘাড়ে কামড় খেয়েছি। এটাই ঘটেছিল, তবে মুখোমুখি লড়াইয়ে এটা ছিল তার কৌশল…সে আর আমি একই রকম। তার মতো আক্রমণাত্মক খেলোয়াড় আমি দলে নিতে চাইব।”
এই ঘটনার সময় ম্যাচ ছিল গোলশূন্য। শেষ দিকের গোলে ১-০ ব্যবধানের জয়ে শেষ ষোলো নিশ্চিত করে উরুগুয়ে, বিদায় নেয় ইতালি।