চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে শনিবার ‘এ’ গ্রুপের ম্যাচে গতবারের চ্যাম্পিয়ন টিসি স্পোর্টসকে ৪-১ গোলে হারিয়েছে বন্দরনগরীর দলটি।
তিন গোল করে প্রথমার্ধেই চালকের আসনে বসে যাওয়া চট্টগ্রাম আবাহনী দ্বিতীয়ার্ধে করে আরেকটি গোল। শেষ দিকে হজম করে একটি। আর এখানেই হতাশা কাজ করছে মারুফুলের।
“যে কোনো আসরের প্রথম ম্যাচ কঠিন হয়। আমাদের খেলতে হয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে। তাছাড়া অনেক খেলোয়াড় বাইরে থাকায় টিম কম্বিনেশনের জন্য আমরা খুব বেশি সময় পায়নি। তারপরও এ ম্যাচে আমাদের লক্ষ্য ছিল গোল না হজম করার। সে লক্ষ্য পূরণ হয়নি।”
“সামর্থ্যের ৬০ ভাগ দিয়েছে ছেলেরা। আরও বেশি গোল না হওয়াতে হতাশ নই। হতাশা ক্লিনশিট রাখতে না পেরে।”
ম্যাচ জুড়ে দারুণ খেলেন আরিফুর রহমান। চতুর্থ মিনিটে এই মিডফিল্ডারের শট অল্পের জন্য ক্রসবারের ওপর দিয়ে যায়। চিনেডু ম্যাথিউয়ের প্রথম গোলের নেপথ্যের কারিগর তিনি। সতীর্থের খেলায় মুগ্ধ চট্টগ্রাম আবাহনী অধিনায়ক জামাল ভূইয়া।
“আরিফুর দক্ষ এবং মেধাবী খেলোয়াড় বলেই জাতীয় দলে আছে। প্রথম গোলটি সে তৈরি করে দিয়েছে। শুরুতে গোল পেতেও পারত। আরিফুল আগামীর সেরা তারকা।”