ম্যাচের শুরু থেকে প্রতিপক্ষের রক্ষণে চাপ বাড়ানো ব্রাজিল এগিয়ে যায় একাদশ মিনিটে। ডান দিক থেকে আক্রমণে ওঠা দগলাস কস্তার ছয় গজ বক্সে বাড়ানো দারুণ ক্রসে ডান পায়ের ভলিতে বল লক্ষ্যে পাঠান ফিরমিনো।
অধিকাংশ সময় বল দখলে রেখে খেলতে থাকা ব্রাজিল একের পর এক আক্রমণ করলেও নিশ্চিত কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারছিল না। ৩৯তম মিনিটে নেইমার ও ফাবিনিয়ো গোল করার মতো পজিশনে বল পেয়েও ব্যর্থ হন। ডি-বক্সের বাইরে বল পেয়ে ফিলিপে কৌতিনিয়োর নেওয়া জোরালো শট রুখে দেন গোলরক্ষক।
৪৩তম মিনিটে সফল স্পট কিকে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন নেইমার। ডান দিক দিয়ে বল পায়ে ডি-বক্সে ঢুকে পড়া লিভারপুল মিডফিল্ডার ফাবিনিয়োকে যুক্তরাষ্ট্রের উইল ট্রাপ ফেলে দিলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি।
শেষ দিকে নেইমার-কৌতিনিয়ো-ফিরমিনোকে তুলে নেন কোচ। তবে তাতে তাদের আক্রমণের ধার একটুও কমেনি। অবশ্য ব্যবধান আর বাড়াতে পারেনি গত বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনাল থেকে ছিটকে যাওয়া দলটি।