বিশ্বকাপের মূল পর্বে দল সংখ্যা ৩২টি থেকে ৪৮টিতে বাড়ানোর পর এটাই হবে প্রথম টুর্নামেন্ট। যদি উত্তর আমেরিকার এই দেশগুলো আয়োজক হওয়ার ভোটাভুটিতে জেতে তবে বিশ্বকাপ ইতিহাসে প্রথমবারের মতো তিনটি দেশ এক টুর্নামেন্টের স্বাগতিক হবে।
প্রস্তাবে বলা হয়, যু্ক্তরাষ্ট্রে টুর্নামেন্টের ৬০টি ম্যাচ হবে। ১০টি করে ম্যাচ আয়োজন করবে কানাডা ও মেক্সিকো।
২০২০ সালে ফিফার সদস্য ২০৯টি দেশের ভোটে ঠিক হবে, কে হবে ২০২৬ বিশ্বকাপের আয়োজক।
যুক্তরাষ্ট্র এর আগে ১৯৯৪ সালের বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল। বিশ্বকাপের ইতিহাসে দর্শকদের গড় উপস্থিতি সবচেয়ে বেশি ছিল ওই টুর্নামেন্টেই।
মেক্সিকো ১৯৭০ ও ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল। ২০১৫ সালের মহিলা বিশ্বকাপের আয়োজক ছিল কানাডা।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মেক্সিকো সীমান্তে দেয়াল তোলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে ইউএস সকার ফেডারেশনের সভাপতি সুনিল গুলাটি জানান, ট্রাম্প যৌথ আয়োজক হওয়ার এই প্রস্তাবে সমর্থন দিয়েছেন।
২০১৮ সালের বিশ্বকাপ ইউরোপের রাশিয়া ও ২০২২ সালের বিশ্বকাপ এশিয়ার কাতারে হবে। ফিফার নীতি অনুযায়ী তাই এই দুই মহাদেশের কোনো দেশ ২০২৬ সালের বিশ্বকাপের আয়োজক হওয়ার জন্য লড়তে পারবে না।
২০২৬ সাল থেকে বিশ্বকাপের নতুন ফরম্যাটে মূল পর্বে তিনটি দলের ১৬টি গ্রুপ হবে। গ্রুপ পর্যায় থেকে ৩২টি দল নকআউট পর্বে উঠবে।