রোববার ম্যাচের পঞ্চম মিনিটেই গোল খেয়ে অবশ্য থমকে গিয়েছিল ইতিহাদ স্টেডিয়াম। শুরুটা একেবারে আর্সেনালের ডি-বক্স থেকে। গোলরক্ষক পেতর চেকের কাছ থেকে বল পেয়ে এক্তর বেল্লেরিন বাড়ান আলেক্সিস সানচেসকে। চিলির এই ফরোয়ার্ডের বাড়ানো বল ডি-বক্সে ডান পায়ের দুই ছোঁয়ায় নিয়ন্ত্রণে নিয়ে সেই পায়েই জোরালো শটে গোলরক্ষক ক্লাওদিও ব্রাভোকে পরাস্ত করেন থিও ওয়ালকট।
পরের মিনিটেই সমতা ফেরাতে পারতো সিটি। বাঁ দিক থেকে কেভিন ডি ব্রুইনের দারুণ ক্রসে রাহিম স্টার্লিং খুব কাছ থেকে উড়ন্ত হেড নিলেও বল পোস্টের বাইরে দিয়ে যায়।
৬২তম মিনিটে সানের খুব কাছ থেকে নেওয়া শট ঠেকিয়ে দেন চেক। তবে স্টার্লিংকে ঠেকাতে পারেননি। ৭১তম মিনিটে ডান দিকে বল পেয়ে ডি-বক্সে ঢুকে পায়ের জাদুতে দুই ডিফেন্ডারকে ফাঁকি দিয়ে কাছের পোস্ট দিয়ে জালে পাঠান ইংল্যান্ডের এই ফরোয়ার্ড।
দারুণ এই জয়ে ১৭ ম্যাচে ৩৬ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এলো ম্যানচেস্টার সিটি।
লিভারপুর আর আর্সেনালের পয়েন্ট সমান ৩৪। তবে এক ম্যাচ কম খেলা লিভারপুল গোল ব্যবধানে এগিয়ে থেকে আছে তৃতীয় স্থানে।
রোববার বার্নলিকে ২-১ গোলে হারানো টটেনহ্যাম হটস্পার ৩৩ পয়েন্ট নিয়ে পঞ্চম স্থানে আছে। শনিবার ওয়েস্ট ব্রমউইচকে ২-০ গোলে হারানো ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ৩০ পয়েন্ট নিয়ে আছে ছয় নম্বরে।