এ ঘটনায় শুক্রবার সকালে বিজিবি এবং বিএসএফের মধ্যে ব্যাটালিয়ান কমান্ডার পর্যায়ে স্পট মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ঝিনাইদহে ‘মামার মারধরে’ আহত ভাগ্নের মৃত্যু হয়েছে।
ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার দুপুরে তিনি মারা যান বলে সদর থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা জানান।
নিহত শোলক জেলা শহরের ব্যাপাড়ীপাড়ার শহিদুল ইসলামের ছেলে। ঝিনাইদহ টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন শোলক।
ওসি সোহেল বলেন, সোমবার মায়ের সঙ্গে কথাকাটাকাটি হয় শোলকের। একপর্যায়ে শোলকের চাচাত মামা ছোটন মিয়া লাঠি দিয়ে পিটিয়ে শোলককে আহত করেন। প্রথমে তাকে বাড়িতে রেখে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে বৃহস্পতিবার তাকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শোলক মারা যান।
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার পর থেকে ছোটন মিয়া পলাতক রয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওসি সোহেল রানা।