সোমবার রাতে তিনি এসব মন্দির ও মণ্ডপ পরিদর্শন করেন।
কমলগঞ্জ উপজেলার মুন্সীবাজার ইউনিয়নের ক্ষতিগ্রস্ত মইদাইল পূজামণ্ডপ পরিশদর্শন করে স্থানীয় লোকজনের সাথে কথা বলেন।
এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন কমলগঞ্জ উপজলো পরষিদ চেয়ারম্যান রফিকুর রহমান, কমলগঞ্জ থানার ওসি ইয়ারদৌস হাসান, পরিদর্শক (তদন্ত) সোহেল রানা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এএসএম আজাদুর রহমান, মুন্সীবাজার ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মোতালিব তরফদার, উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল চন্দ্র দাস প্রমুখ।
শ্যামল চন্দ্র দাস বলেন, পরিদর্শনকালে স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতীয় সহকারী হাই কমিশনারকে ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন। রাত জেগে এলাকায় পাহারা দেওয়ার কথা বলেছেন।
সহকারী হাই কমিশনার নিরাজ কুমার জাসওয়াল হিন্দুদের উদ্দেশে ভয় বা আতঙ্কিত না হওয়ার আহ্বান জানান।
এ ব্যাপারে প্রশাসন ব্যবস্থা নিচ্ছে বলেও তিনি লোকজনকে আশ্বস্ত করেন।
এর আগে তিনি কুলাউড়া উপজেলায় কর্মদা ইউনিয়নের ক্ষতিগ্রস্ত চারটি পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন। সেখানেও ক্ষতিগস্তদের সান্ত্বনা দেন ।
এসব ঘটনায় মামলা হয়েছে এবং বাংলাদেশের আইনে এর বিচার হবে বলেও তিনি এলাকাবাসীকে আশ্বস্ত করেন।
শারদীয় দুর্গাপূজা চলাকালে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ ও কুলাউড়ায় বেশ কয়েকটি মন্দিরে হামলা হয়।