বেনাপোল কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান সজন বলেন, “ভারতে যাতায়াতকারীদের সুবিধার্থে বেনাপোল এক্সপ্রেস সার্ভিস চালু করা হয়। কিন্তু করোনাভাইরাস মহামারীতে বন্ধ হওয়ার পর অন্য সবকিছু চালু হলেও এখনও বন্ধ রয়েছে বেনাপোল এক্সপ্রেস। অন্য সব আন্তঃনগর ট্রেনও চালু হয়েছে।
“বেনাপোল এক্সপ্রেস এখনও চালু না হওয়ায় ভারত-বাংলাদেশ যাতায়াতকারী যাত্রীসহ সাধারণ যাত্রীরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। ট্রেনটি চালু হলে বেনাপোল-ঢাকার মধ্যে হাজার হাজার যাত্রীর যাতায়াত সহজ হবে। গতি বাড়বে ব্যবসা-বাণিজ্যের।”
তিনি দ্রুত ট্রেনটি চালুর দাবি জানান।
ওই সংগঠনের আইন বিষয়ক সম্পাদক মশিয়ার রহমান জানতে চেয়েছেন ট্রেনটি চালু না হওয়ার কারণ।
রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (পশ্চিম) মিহির কান্তি গুহ বলেন, দীর্ঘদিন ফেলে রাখায় বেনাপোল এক্সপ্রেসের বগি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মেরামতের জন্য সৈয়দপুরের লোকোশেডে রাখা হয়েছে। খুব শিগগিরই ট্রেনটি চালু করা হবে।
২০১৯ সালের ১৭ জুলাই গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ট্রেনটি উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সপ্তাহে একদিন বিরতি দিয়ে অন্য সব দিন চলাচল করত ট্রেনটি।