বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত উপজেলার বেলদী বাজারে এ উচ্ছেদ অভিযান চলানো হয় বলে বিআইডব্লিউটিএ’র ঘোড়াশাল নদী বন্দরের ভারপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক নূর হোসেন স্বপন জানান।
বৃহস্পতিবার উচ্ছেদ অভিযানের দ্বিতীয় দিনে শীতলক্ষ্যা নদী দখল করে গড়ে ওঠা ২টি ৩ তলা ভবন, ৭টি পাকা দোতলা ভবন, ৬টি একতলা ভবন, ৭টি ইটভাটা ও একটি ব্যাটারির কারখানার দেয়ালসহ অর্ধশতাধিক অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
স্বপন বলেন, “আমরা ইতোপূর্বে অবৈধ দখলদারদের নোটিশ দিলেও তারা তা আমলে নেয়নি। যে কারণে গত ২ দিনে আমরা প্রায় একশত অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিয়েছি।”
বিআইডব্লি উটিএ'র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শোভন রাংসার নেতৃত্বে এ উচ্ছেদ অভিযানে বিআইডব্লিউটিএ’র মেডিকেল অফিসার ডা. ফারুক, সার্ভেয়ার মো. ইয়াসিনসহ অন্যান্য কর্মকর্তা ও পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে এ উচ্ছেদ অভিযানকে স্বাগত জানিয়ে এলাকাবাসী বলছেন, নদী দখলকারীদের কারণে নারায়ণগঞ্জের প্রাণ শীতলক্ষ্যা ক্রমশ সংকীর্ণ হয়ে পড়ছে। তাই নদী দখলমুক্ত অভিযান আরও বেগবান করা প্রয়োজন।