পথে ছিনতাইকারী গতিরোধ করে ভ্যানটি রেখে আশরাফকে চলে যেতে বলে।
রোববার দুপুরে গাইবান্ধা ইসলামিয়া হাইস্কুল মাঠে নামাজে জানাজা শেষে পৌর কবরস্থানে তার লাশ দাফন করা হয়। আগের রাত সোয়া ১২টায় বগুড়া টিএমএসএস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
আবু জাফর দৈনিক জনকণ্ঠের গাইবান্ধার নিজস্ব সংবাদদাতা ছিলেন।
ভোরে আবু জাফরের মরদেহ বগুড়া থেকে গাইবান্ধা শহরের ডেভিডকোম্পানির বাসায় আনা হয়। দুপুর সাড়ে ১২টায় তার দীর্ঘদিনের কর্মস্থল গাইবান্ধা প্রেসক্লাব চত্বরে তার মরদেহ আনা হয়। সেখানে সহকর্মীরা তার স্মৃতিচারণ করেন এবং শ্রদ্ধা জানান।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন।