এ ঘটনায় শুক্রবার সকালে বিজিবি এবং বিএসএফের মধ্যে ব্যাটালিয়ান কমান্ডার পর্যায়ে স্পট মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উপজেলার কেওয়া পূর্বখণ্ড এলাকায় শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে লাগা এ আগুন শ্রীপুর ফায়ার স্টেশনের দুইটি ইউনিট প্রায় এক ঘণ্টায় চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে আনে।
কলোনির মালিক মো. ওসমান গণি জানান, পাশাপাশি দুই সারিতে তার ৪১ কক্ষের দুইটি ভাড়া বাড়িতে শ্রমিকরা থাকেন। ঈদের ছুটিতে ভাড়াটেরা ঘরগুলোতে তালা লাগিয়ে বাড়ি চলে গেছেন।
কিন্তু ততক্ষণে আগুন পাশের অন্যান্য ঘরে ছড়িয়ে পড়ে এবং কলোনির সবকটি ঘর ও আসবাবপত্র পুড়ে যায় বলে জানান ওসমান।
শ্রীপুর স্টেশনের কর্তব্যরত ওয়্যার হাউস ইন্সপেক্টর মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, তাদের দুটি ইউনিট কর্মীরা গিয়ে প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে ফায়ার সার্ভিস প্রাথমিক ধারণা করলেও এতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেনি।