মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত তারা হাসপাতালে ও বাড়িতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
সদর হাসপাতালের তত্বাবধায়ক হারুন অর রশিদ জানান, এই সময়ের মধ্যে তাদের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় চারজন মারা গেছেন।
তাছাড়া হণিাকুণ্ডু, শৈলকুপা, মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর উপজেলায় একজন করে মারা গেছেন, জানিয়েছেন হণিাকুণ্ড উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জামিনুর রশিদ, শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা রাশেদ আল মামুন, মহেশপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা হাবিবুর সাত্তার এবং কোটচাঁদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ জানিয়েছেন।
জেলার সিভিল সার্জন সেলিনা বেগম বলেন, একই সময়ে জেলায় ২২৭ জনের পরীক্ষায় ১১৭ জনের পজিটিভ শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৫১ দশমিক ৫৫ শতাংশ। এ নিয়ে জেলায় মোট আক্রান্ত হলেন ৬৩৮ জন। আর এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৮০ জন।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মঙ্গলবার থেকে জেলায় লকডাউন ঘোষণা করা হযেছে। বুধবার সকালে জেলা শহরে লকডাউনের মধ্যেও কিছু লোককে চলাচল করতে দেখা গেছে। শহরের বিভিন্ন স্থানে পুলিশ চেকপোস্ট বসিয়ে অপ্রয়োজনীয় চলাচল নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে।