গাইবান্ধার সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্র জানায়, কোনো উপজেলায় তিন দিন এবং কোনো উপজেলায় চারদিন আগে মজুত শেষ হয়েছে।
এদিকে প্রথম ডোজের জন্য রেজিস্ট্রেশন করেও টিকার অপ্ক্ষোয় রয়েচেন সাড়ে ১৫ হাজার মানুষ।
গাইবান্ধার সিভিল সার্জন আখতারুজ্জামান জানান, জেলার মোট সাতটি উপজেলার জন্য ১ লাখ ২ হাজার টিকা বরাদ্দ পাওয়া যায়। প্রথম দফায় ৬৯ হাজার ডোজ এবং দ্বিতীয় দফায় ৩৩ হাজার ডোজ টিকা আসে।
এরমধ্যে ৬২ হাজার ৮৭৬ জনকে প্রথম ডোজ দেওয়া হয়। দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ৩৮ হাজার ৩৩৭ জনকে। দুই ডোজ মিলে মোট ১ লাখ ১ হাজার ২১৩টি টিকা দেওয়া হয়েছে। বাকি টিকা বিভিন্ন কারণে নষ্ট হয় বলেন তিনি।
তিনি বলেন, “সরকার টিকা আনার চেষ্টা করছেন। আশা করা যায় আগামি মাসে টিকা বরাদ্দ পাওয়া যাবে।”
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কোভিশিল্ড বানিয়ে দিচ্ছে পুনের সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া। ভারত টিকা রপ্তানি বন্ধ করায় বাংলাদেশসহ অনেক দেশ বিপাকে পড়ে।