খুলনা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক আবু সালেহ বলেন, “ঈদের সময়টায় এক শ্রেণির চোরাকারবারি সুন্দরবনের কাঠ পাচার করে। অসাধু চক্র হরিণ শিকার করে আর সুযোগ বুঝে বিষপ্রয়োগ করে মাছশিকার করে অসাধু জেলেরা।
“এ বছর তারা এ সুযোগ যাতে কাজে না লাগাতে পারে, সেদিকে লক্ষ্য রেখে বন বিভাগ থেকে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। সুন্দরবনের বনজ সম্পদ রক্ষায় নেওয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা।”
এছাড়া বন বিভাগ থেকে বিভিন্ন স্টেশন ও টহল ফাঁড়ির কর্মীদের নিজ নিজ কর্মস্থলে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ইতোমধ্যে। কেউ যাতে কোনও প্রকার বনজ সম্পদ ধংস করতে না পারে, তারজন্য পুরো সুন্দরবনে সতর্কতা জারি করা হয়েছে বলে জানান এ কন কর্মকর্তা।
এ বিষয়ে খুলনা সার্কেলের বন সংরক্ষক মো. মঈনুদ্দিন খান বলেন, অন্য বছর ঈদের সময় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটি অংশ ছুটিতে বাড়িতে যায়, আরেকটি অংশ বন পাহাড়া দেয়। এ বছর সবাইকেই কর্মস্থলে থেকে টহল জোরদার করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।