রোববার ভোরে মাঝারি ও ঘন কুয়াশার কারণে সামান্য দূরের জিনিসও দেখা যাচ্ছিল না।
চৈত্র মাসের শেষ দিকে এমন ঘন কুয়াশা অনেকেই এর আগে দেখেননি বলে জানিয়েছেন।
প্রাতঃভ্রমণে বের হওয়া শেরপুর স্বাস্থ্য বিভাগে কর্মরত মশিয়ুর রহমান বলেন, “অসময়ের কুয়াশাটার মাধ্যমে প্রকৃতি আমাদের প্রতি যেন একটা বিরূপ মনোভাব পোষণ করছে। এই বিষয়টা আল্লাহ্ পাক ভালো জানেন।”
হোটেল কর্মচারী মোবারক আলী বলেন, “চৈত্র মাসে এমন ঘন কুয়াশা আমার বয়সে দেখি নাই। যে কুয়াশা ‘পড়ছে’ কাছে থেকেই মানুষ এবং গাড়ি দেখা যাইতেছে না।”
চক পাঠকের বাসিন্দা দোকানদার আব্দুল হাকিম বলেন, “সকালতেনে এরম কুয়াশা চৈত মাসে আমরা জীবনেও দেহি নাই।”
প্রাতঃকালীন ভ্রমণে বের হওয়া গৃহবধূ অর্পিতা ঘোষ বলেন, “হাঁটছি আর ভাবছি চৈত্র মাসে এমন কুয়াশা তো আর কোনো দিন দেখি নাই।”
অ্যাম্বুলেন্স চালক বাবু বলেন, “খুব কুয়াশার কারণে আজ রোববার সকালে আসতে খুব সমস্যা হয়েছে। কুয়াশার কারণে কিছু দেখা যাচ্ছিল না।”