সদর থানার ওসি মো. এনায়েত হোসেন বলেন, মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে ৪ নম্বর ওয়ার্ডের চরনোয়াবাদ এলাকায় সংর্ঘষের এ ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. শওকত হোসেন ও আসাদ হোসেন জুম্মান পরস্পরের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ করেছেন।
শওকত বলেন, সকাল থেকে তার লোকজন বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট চাচ্ছিল।
“আমার প্রতিপক্ষ প্রার্থী আসাদ হোসেন জুম্মানের সমর্থকরা আমার সমর্থকদের উস্কানিমূলক কথা বলে সংর্ষ বাধায়। পরে আমার বাড়িঘরে হামলা চালায়। এতে আমার ১৫ জন সমর্থক আহত হয়েছেন।”
আসাদ হোসেন জুম্মান পাল্টা অভিযোগ করেছেন।
তিনি বলেন, “শওকত হোসেনর নেতৃত্বে আমার নির্বাচনী অফিসে ভাঙচুর করা হয়। আমরা বাধা দিতে গেলে আমাদের ওপর চড়াও হয়ে হামলা চালায়। এতে আমার ২০ থেকে ৩০ জন সমর্থক আহত হয়।”
এখন পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে এবং সেখানে পুলিশ টহল দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন ওসি এনায়েত। এখনও কোনো পক্ষ লিখিত অভিযোগ দেয়নি বলেও তিনি জানান।
আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম ধাপের পৌরসভা নির্বাচনে ভোলা পৌরসভায় ভোট হওয়ার কথা রয়েছে।