পথে ছিনতাইকারী গতিরোধ করে ভ্যানটি রেখে আশরাফকে চলে যেতে বলে।
নীলফামারীর জেলা ও দায়রা জজ মো. মাহাবুবুর রহমান বৃহস্পতিবার এ রায় ঘোষণা করেন।
ফাঁসির রায় পেয়েছেন জেলার ডিমলা উপজেলার সাতজান ঘাটেরপার গ্রামের মকবুল হোসেন (৪০)। আর যাবজ্জীবন পেয়েছেন সাতজান সাইফুন গ্রামের হালিমুর রহমান (২৮)।
এছাড়া এ মামলার আরও চার আসামিকে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় খালাস দিয়েছে আদালত।
রায় ঘোষণার সময় তারা আদালতের কাঠগড়ায় ছিলেন।
আদালতের বিশেষ পিপি আল মাসুদ আলাল মামলার নথির বরাতে জানান, ২০১৩ সালের ২৯ অগাস্ট ডিমলা উপজেলার সাতজান সাইফুন এলাকার আব্দুল গণির মেয়ে মৌসুমী (১৪) সন্ধ্যায় নিখোঁজ হয়। পরদিন এলাকায় তার লাশ মেলে।
তাকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ এনে ২০১৪ সালের ২১ অগাস্ট ছয়জনের নামে আদালতে প্রতিবেদন দেন ডিমলা থানার এসআই মো. শরীফুল ইসলাম।
দুইজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাদের এই সাজা দিয়েছে বলে জানান পিপি আল মাসুদ আলাল।