জেলার চারঘাট উপজেলার দৌলতপুর গ্রামে রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাকে হত্যা করা হয় বলে চারঘাট থানার ওসি জাহাঙ্গীর আলম জানিয়েছেন।
নিহত মানছুর রহমান রাজশাহী ওই গ্রামের বাসিন্দা। বাড়িতে তিনি একা থাকতেন।
মানছুরের মেয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বলে জানিয়েছেন উপজেলার শলুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউল হক মাসুদ।
তবে চেয়ারম্যান ওই শিক্ষকের নাম বলতে পারেননি।
চেয়ারম্যান বলেন, মানছুর রহমানের ছেলে ঢাকায় থাকেন। কয়েক দিন আগে মানছুরের স্ত্রী ঢাকায় ছেলের কাছে বেড়াতে গেছেন। মানছুর বাড়িতে একা ছিলেন। রোববার সন্ধ্যায় কাজের লোক মেইন গেটে তালা দিয়ে চলে যান। রাত প্রায় সাড়ে ৮টার দিকে বাড়ির ভেতর থেকে চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা কাজের লোককে ডেকে আনে। তারা তালা খুলে মানছুরের গলাকাটা লাশ দেখতে পান।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়।
ওসি জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “বাড়ির বাইরে থেকে তালা দেওয়া ছিল। পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে প্রাচির টপকে কেউ চুরির উদ্দেশে বাড়ি ঢোকে। দেখে ফেলায় তাকে গলা কেটে হত্যা করা হতে পারে।”
দ্রুত সময়ের মধ্যে খুনিকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানান ওসি জাহাঙ্গীর আলম।