জেলার বন্দর উপজেলার মাধবপাশা এলাকার এই ফুল চাষি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “করোনাভাইরাসের কারণে ফুলের চাহিদা ছিল না। জনসমাবেশ বন্ধ থাকায় বিয়েসহ অন্যান্য অনুষ্ঠান বন্ধ ছিল।
“এখন আবার ফুলের বাজার চাঙা হচ্ছে। আশা করছি সংকট কাটিয়ে উঠতে পারব।”
“বছর চারেক আগে বিদেশি জারবেলা ফুলের চাষ শুরু করি আমরা তিনজন। ৮০ শতাংশ নিচু জমি আমরা প্রথমে বালু ফেলে ভরাট করি, যাতে বৃষ্টির পানি না ওঠে। সেখানে বাঁশ দিয়ে চারদিকে বেড়া দেই। সিমেন্টের শক্ত খুঁটি দিয়ে তাঁর ওপর পলিথিনের ছাউনিতে জারবেরা চাষ শুরু করি।”
প্রতিটি জারবেলা ফুল ১০ থেকে ১৫ টাকায় পাইকারি বিক্রি করেন বলে তিনি জানান।
“জারবেরা খুবই লাভজনক ফুল। কারণ এটি সারা বছর হয়। বাজারে এই ফুলের চাহিদা প্রচুর। এই ফুলে ভাল লাভের সম্ভাবনা রয়েছে।”
বেশ কয়েক বছর ধরে ওই এলাকায় জারবেরার চাষ হচ্ছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শুক্লা সরকার।