এ ঘটনায় শুক্রবার সকালে বিজিবি এবং বিএসএফের মধ্যে ব্যাটালিয়ান কমান্ডার পর্যায়ে স্পট মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ বরাবর স্মারকলিপি রেজিস্ট্রার আবু হেনা মোস্তফা কামালের হাতে তুলে দেন তারা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের সংগঠন কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের এ স্মারকলিপিতে ৫৮ জন কর্মচারীর ৪৪ মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে আন্দোলনে শুরুর পর সমন্বয় পরিষদের প্রধান মুখপাত্র, ৩য় শ্রেণি কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক, কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি এবং সহ-সভাপতিকে সাময়িক বরখাস্ত করার প্রতিবাদ জানিয়ে তা প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১২ বছর অতিবাহিত হলেও এখানে কর্মচারীদের আপগ্রেডেশন নীতিমালা না থাকায় কর্মচারীদের সময়মত প্রমোশন ও যথাযথ মর্যাদা থেকে আমরা বঞ্চিত। এর প্রতিকার দাবি করেছেন তারা।