জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে শনিবার জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক আলোচনায় সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে দেওয়া বক্তব্যে একথা বলেন তিনি।
কাদের বলেন, “আমেরিকাসহ যে সকল দেশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিয়েছিল। আবারও তারা বাধ্য হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে।
“করোনা পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে।”
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের পর গত মার্চ থেকে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। প্রাথমিক সমাপনী ও জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষাও এবার বাতিল করা হয়েছে।
বক্তব্যে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় মসজিদে এসি বিস্ফোরণের ঘটনা নিয়েও কথা বলেন কাদের।
তিনি বলেন, এটা দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা, তা তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
এ্ই বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধদের সর্বোচ্চ চিকিৎসা সেবা দিতে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন বলেও জানান তিনি।
আলোচনা সভার আয়োজনদের ধন্যবাদ জানিয়ে কাদের বলেন, বঙ্গবন্ধু বাঙালির চেতনার বাতিঘর। জাতির পিতার পলাতক হত্যাকারীদের দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করা হবে। তাদের দেশে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া চলছে।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ওবায়দুল কাদের। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য হাফেজ মাওলানা রুহুল আমিন মাদানী।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৈয়দ সামসুদ্দিন আহমেদ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমান এবং জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক মো. জালাল উদ্দিনও আলোচনায় অংশ নেন।