বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টায় উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সোলায়মান হোসেন মেহেদীর উপস্থিতিতে ব্যাংকটিকে লকডাউন ঘোষণা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।
ওই ব্যাংকের ব্যবস্থাপক মোশারফ হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “গত ২৫ জুন ৩ জন কর্মকর্তা ও দুইজন কর্মচারী প্রথম করোনা শনাক্ত হয়। আক্রান্তদের হোম আইসোলেশনে রেখে ব্যাংকের কার্যক্রম অব্যাহত থাকে।
“গত বুধবার আরো তিন কর্মকর্তা ও তিন কর্মচারী করোনা শনাক্ত হয়। এ অবস্থায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টায় ব্যাংকে এসে ১৪ দিনের জন্য লকডাউন ঘোষণা করেন।”
ওই ব্যাংকের এক কর্মচারী জানান, প্রথম আক্রান্তরা নমুনা দেওয়ার পরও যথারীতি ব্যাংকে যাতায়াত এবং কাজ করেছেন। রিপোর্ট পজিটিভ জানার পর তাদের হোম আইসোলেশনে পাঠানো হয়।
“এদের সংস্পর্শেই অন্যরা আক্রান্ত হয়েছেন” উল্লেখ করে আক্রান্তের সংখ্যা আরো বেশি হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন ওই কর্মচারী।
ব্যাংক লকডাউনের বিষয়টি নিশ্চিত করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পরিমল কুমার সরকার জানান, ব্যাংকের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর নমুনা পরীক্ষার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার ফলাফলের উপর পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।