মঙ্গলবার জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে করোনা প্রতিরোধ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয় জেলা প্রশাসন।
অবরুদ্ধ এলাকাগুলো হলো ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কালিয়াজুরী, ভাটপাড়া, বিষ্ণপুর, রেইসকোর্স, পুলিশ লাইনস, শাসনগাছা, ঢাকা-চট্টগ্রাম ট্রাংক রোড, ডাকবাংলো রোড হয়ে ধানমন্ডি রেইসকোস ও ছোটরা আংশিক।
১০ নম্বর ওয়ার্ডের ঝাউতলা, ছোটরা মৌজা ও মদিনা মসজিদ রোড, লাকসাম রোড, নজরুল এভিনিউ কান্দিরপাড় আংশিক, বাগিচাগাওঁ, কান্দিরপাড় আংশি।
১২ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর চর্থা, রাজগঞ্জ চৌমুহনী, বজ্রপুর, ইউসুফ স্কুল রোড, নানুয়াদিঘীরপাড়।
১৩ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ চর্থা, নবাব বাড়ি চৌমুহনী ও ইপিজেড রোড।
এস এলাকা আগামী ১৯জুন রাত ১২টা থেকে ৩ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত অবরুদ্ধ থাকবে বলে জেলা প্রশাসক আবুল ফজল মীর জানান।
সভায় সদর সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার, পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম, সিভিল সার্জন নিয়াতুজ্জামানসহ জেলা প্রশাসকের বিভিন্ন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক সাজেদা খাতুন জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ১১৭ জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। জেলায় মোট করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে ২১২৫ জনের দেহে। জেলায় মোট মারা গেছে ৫৯ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৫০৫ জন।
দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়ায় সংক্রমণ হারের হিসাবে বিভিন্ন এলাকাকে ‘রেড’, ‘ইয়েলো’ ও ‘গ্রিণ’ জোনে ভাগ করা হয়েছে। তবে কুমিল্লায় এখনও কোনো এলাকাকে এভাবে ভাগ করা হয়নি।