পথে ছিনতাইকারী গতিরোধ করে ভ্যানটি রেখে আশরাফকে চলে যেতে বলে।
দাফনে অংশ নিতে পরিবারের লোকজন ‘অস্বীকৃতি জানালে’ স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় শুক্রবার সন্ধ্যায় তাকে কবর দেওয়া হয়।
এর আগে স্বাস্থ্যবিভাগের লোকজন বৃহস্পতিবার ওই গৃহবধূর নমুনা সংগ্রহ করে ময়মনসিংহ পিসিআর ল্যাবে পাঠায়।
প্রয়াত নারীর স্বামীর বাড়ি উপজেলার বড়কাশিয়া বিরামপুর ইউনিয়নে বাহাম গ্রামে।
মোহনগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ খান জানান, দুপুরে হবধু মারা যাওার পর তার স্বামীসহ বাড়ির সবাই ঘরে লাশ রেখে বাইরে চলে যান। তারা উপজেলা প্রশাসনে এসে লাশ দাফনে অংশ নিতে অস্বীকৃতির কথা জানান।
“মোহনগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক সুবীর সরকারের নেতৃত্বে ৪ জন স্বাস্থ্যকর্মী, ৪জন পুলিশ ও স্থানীয় ইসলামি সংগঠন আল-হিকমার ৪ সদস্য মিলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ধর্মীয় নিয়মে লাশ দাফন করা হয় “