পথে ছিনতাইকারী গতিরোধ করে ভ্যানটি রেখে আশরাফকে চলে যেতে বলে।
শনিবার রাতে তাদের পরীক্ষার প্রতিবেদন পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মীর মোবারক হোসেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, আক্রান্তরা উপজেলার জিনজিরা, আগানগর, কোণ্ডা ও কালিন্দী ইউনিয়নের বাসিন্দা। তাদের মধ্যে দুজন নারী আর তিনজন পুরষ। তাদের বয়স ৩০ থেকে ৫০ বছর।
“এ নিয়ে এ উপজেলায় এখন পর্যন্ত ৩৭ জনের কোভিড-১৯ শনাক্ত হল। আক্রান্ত হওয়ার পর এ পর্যন্ত দুইজনের মৃত্যু হয়েছে।”
সর্বশেষ আক্রান্ত পাঁচজনের চিকিৎসার বিষয়ে আইইডিসিআরের নির্দেশনা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে তিনি জানান। তবে আক্রান্তদের স্বজনদের ইতোমধ্যেই হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।