শুক্রবার বিকালে উপজেলার ধুলদিয়া এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে মো. কামরুজ্জামানকে আটক করা হয় বলে কটিয়াদী মডেল থানার ওসি এম এ জলিল জানান।
মামলার উদ্ধৃতি দিয়ে ওসি জলিল জানান, এলাকার ৪৫০ জন দরিদ্রের মধ্যে বিতরণের জন্য জেলা পরিষদ থেকে প্রায় তিন লাখ টাকার বরাদ্দ পান কামরুজ্জামান। উক্ত টাকায় ৬৬০ টাকা মূল্যের ৪৫০টি প্যাকেটের প্রতিটিতে ১০ কেজি চাল, এক কেজি ডাল, এক লিটার সয়াবিন তেল, দুই কেজি আলু, দুইটি সাবান ও একটি মাস্ক বিতরণের নির্দেশনা ছিল।
“কিন্ত কামরুজ্জামান মাত্র ২১৯টি প্যাকেট বিতরণ করেন বলে প্রমাণ পায় উপজেলা প্রকল্প বাস্তাবায়ন কর্মকর্তা। তাছাড়া বিতরণ করা প্যকেটগুলির ভিতরের ত্রাণ সামগ্রীর পরিমাণে কম দেওয়ার প্রমাণ মিলেছে।”
বাকি ২৩১টি প্যাকেট বিতরণের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলে ওসি জানান।
কিশোরগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমানও আটক ও মামলা দায়েরের বিষয়টি স্বীকার করেছেন।