নতুন আক্রান্তরা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোবারক বলেন, “সোমবার বিকালে পরীক্ষার ফলাফলের মাধ্যমে আমরা নতুন করে সাত রোগী আক্রান্তের বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছি। এদের মধ্যে দুইজন নারী রয়েছে। এরা সবাই কেরানীগঞ্জে বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা।
এদের চিকিৎসার বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। তবে আক্রান্তদের স্বজনদের সঙ্গে দেখা করে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করে তাদের হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে বলা হবে।
নতুন আক্রান্তদের মধ্যে দুইজনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না জানিয়ে ডা. মোবারক বলেন, “তাদের খোঁজ করা হচ্ছে। নতুন সাতজনসহ এ উপজেলায় গত রোববার থেকে সোমবার পর্যন্ত নয়দিনে বিভিন্ন এলাকায় মোট ২৩ জন আক্রান্ত হলো।
কেরানীগঞ্জে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়ায় সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে ইতোমধ্যে পাঁচটি ইউনিয়ন সম্পূর্ণ লকডাউন করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
আক্রান্তদের এলাকাগুলোয় বসবাসরত মানুষের চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয়গুলো আমরা দেখভাল করব আর হোম কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করতে সব ধরণের সহযোগিতার পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়গুলো উপজেলা প্রশাসন দেখবে বলে জানান মীর মোবারক হোসেন।