এ কারণে মঙ্গলবার ২৫০ শয্যার এই হাসপাতাল থেকে সব রোগী বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় বলে জেলার সিভিল সার্জন গওসুল আজম চৌধুরী জানিয়েছেন।
সিভিল সার্জন বলেন, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে প্রস্তুত হওয়ার জন্য ২৫০ শয্যার বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতাল খালি করা হয়েছে। সব রোগীকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
“আইসলেশন কেন্দ্র হিসেবে হাসপাতালের প্রতিটি ওয়ার্ড পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হচ্ছে। পর্যাপ্ত চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী প্রস্তুত করা হচ্ছে।”
মোহাম্মদ আলী হাসপাতাল ছেড়ে আসা গাবতলীর এক রোগী আবদুস সামাদ বলেন, “রাতেই আমাদের হাসপাতাল ছাড়ার জন্য প্রস্তুতি নেবার কথা বলা হয়েছিল। আজ মঙ্গলবার সকালে হাসপাতাল ছেড়ে আরেক হাসপাতালে আসি।”
মোহাম্মদ আলী হাসপাতালের আবাসিক চিকৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) শফিক আমিন কাজল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আইসোলেশনের জন্য হাসপাতাল খালি করতে বলা হয়েছে। তাই খালি করেছি। এই হাসপাতালের চিকিৎসক, সেবিকা ও অন্যান্য কর্মচারী মিলে মোট জনবল ৫৬৫। আমরা মোট ১০০টা পিপিই পেয়েছি।”
তিনি আরও জানান, তাদেরকে আইসোলেশনের জন্য ২৫০টা আসন করতে বলা হয়েছে। কিন্ত আইসোলেশন ওয়ার্ড করতে হলে পর্যাপ্ত ফাঁকা জায়গা রেখে করতে হয় বলে অত আসন করা সম্ভব হবে না।