বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী হাকিম আল ইমরান রুহুল ইসলাম তাদেরকে এ সাজা দেন বলে জানায় পুলিশ।
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন, ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার চৌধার গ্রামের আশরাফুল হায়দারের ছেলে রাশেদুল ইসলাম (৩৫) এবং ওই জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার মধুপুর গ্রামের হাদিস মিয়ার ছেলে নজরুল ইসলাম রুবেল (২৭)।
গত ডিসেম্বর থেকে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বে ৪ হাজার ৬০০ জনের বেশি মানুষ মারা গেছে। চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঘটনা ধরা পড়ার পর আড়াইমাসে ১১৮টি দেশে এই ভাইরাস হানা দিয়েছে।
কেন্দুয়া থানার ওসি মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামান বলেন, “বুধবার সারাদিন ও বৃহস্পতিবার সকাল থেকে কেন্দুয়া উপজেলার গন্ডা ইউনিয়েনে মাইকিং করে করোনাভাইরাসের ‘প্রতিষেধক’ বিক্রির জন্য প্রচার চালান রুবেল মিয়া।
“বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে গন্ডা এলাকার পাহারপুর ঈদগাহ মাঠে রুবেল ও কথিত ডাক্তার রাশেদুল ইসলাম প্রতারণার মাধ্যমে করোনাভাইরাসের ‘প্রতিষেধক’ বিক্রি করছিলেন।”
এ খবর পেয়ে বিকাল সোয়া ৪টার দিকে তাদেরকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করা হয় জানিয়ে তিনি বলেন, এ সময় তাদের কাছে থাকা আয়ুর্বেদিক জাতীয় কিছু ওষুধ জব্দ করা হয়।
পরে আটকদের কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী হাকিম আল ইমরান রুহুল ইসলামের ভ্রাম্যমাণ আদালতে সোপর্দ করা হয়।