রোববার রাত ৮টা থেকে দুই ঘণ্টা ধরে চলা এ সংঘর্ষের সময় ক্যাম্পাসে ভাঙচুর এবং হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয় বলে শিক্ষকরা জানিয়েছেন।
আহতদের মধ্যে আবদুল মালেক উকিল হলের প্রভোস্ট ফিরোজ আহমদ, বঙ্গবন্ধু মুজিব হলের সহকারী প্রভোস্ট ইকবাল হোসেন এবং দুই শিক্ষার্থীকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সহকারী প্রভোস্ট ইকবাল হোসেন জানান, সিগারেট খাওয়াকে কেন্দ্র করে গত শনিবার রাতে ছাত্রলীগের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি রবিন ও সাধারণ সম্পাদক ধ্রুবর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
এরপর রোববার সন্ধ্যায় ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সঙ্গে বৈঠকে বসে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বৈঠক চলাকালে রাত ৮টার দিকে দুই পক্ষের সমর্থকরা আবারও সংঘর্ষে জড়ায়।
“এ সময় ক্যাম্পাসে হাতবোমা ফাটানো হয়, ভবনের কাচ ভাঙচুর করা হয়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।”
পুলিশ সুপার মো. আলমগীর হোসেন রাতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ক্যাম্পাসে শতাধিক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।