সদর উপজেলার গোপীনাথপুর পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক হযরত আলী জানান, প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা মিলেছে। এ ঘটনায় ওই কিশোরী শাহিন মোল্লা (১৯) নামে এক তরুণ ও তার কয়েকজন সহযোগীর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে।
শাহিন সদর উপজেলার চন্দ্রদীঘলিয়া গ্রামের জহুর মোল্লার ছেলে।
মারধরে আহত চাচা ইয়াকুব খানকে (৪৫) গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আর কিশোরীরর ভাই ইমরান খানকে (২১) একই হাসাপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
চিকিৎসাধীন ইয়াকুব সাংবাদিকদের বলেন, “শাহিন ভবঘুরে এবং বখাটে প্রকৃতির। কখনও কখনও দিনমজুরের কাজ করে। সে প্রায়ই আমার ভাতিজিকে উত্ত্যক্ত করে। এর প্রতিবাদ করায় শহিন ও তার লোকজন আমাদের মারধর করে।
তিনি এ ঘটনার বিচার দাবি করেছেন।
পরিদর্শক হযরত আলী বলেন, অভিযোগ পেয়েই তারা গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান শুরু করেছেন।
“শাহিন ও তার সহযোগীরা এলাকা থেকে পালিয়ে গেছে। তাই এখনও কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। আপরাধীরা কেউ এ ঘটনায় পার পাবে না।”