এতদিন চুপ করেছিলেন স্থানীয়রা। চেয়ারম্যান আত্মগোপনে যাওয়ার পর মুখ খুলছেন তারা।
গ্রেপ্তররা হলেন- রাজু আহমেদ ও তার স্ত্রী জুলিয়া বেগম।
জেলার পুলিশ সুপার মো.হাসানুজ্জামান বুধবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, এ হত্যাকাণ্ড পূর্ব পরিকল্পিত ছিল। জুলিয়া আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দিও দিয়েছেন।
তিনি বলেন, জুলিয়ার সঙ্গে রানার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। রাজুর সঙ্গে বিয়ের পরও জুলিয়া সোহেলের সঙ্গে সম্পর্ক চালিয়ে যাচ্ছিলেন। রাজু এ ঘটনা জানার পর সোহেলকে হত্যার পরিকল্পনা করে।
“সোমবার রাতে ন্ত্রীকে দিয়ে মোবাইল ফোনে সোহেল রানাকে ডেকে আনে। তারপর চারজন জন মিলে পাটক্ষেতে নিয়ে গিয়ে সোহেলকে গলাকেটে ও কুপিয়ে হত্যা করে। লাশ পাট ক্ষেতে ফেলে রেখে যায়।”
এছাড়া হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত চাপাতি ও নিহতের মোবাইল ফোনটি উদ্ধার করা হয়েছে বলে পুলিশ সুপার জানান।