পথে ছিনতাইকারী গতিরোধ করে ভ্যানটি রেখে আশরাফকে চলে যেতে বলে।
উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের চাকমারকূল রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বুধবার ভোর ৫টার দিকে আগুন লাগার পর প্রায় ২০ মিনিটের চেষ্টায় স্থানীয়রা তা নিয়ন্ত্রণে আনে।
এতে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে টেকনাফ থানার ওসি রণজিত কুমার বড়ুয়া সাংবাদিকদের জানান।
স্থানীয়দের বরাতে ওসি বলেন, “ক্যাম্পের একটি ঘরের রান্নার চুলা থেকে আগুন লেগে যায়। খবর পেয়ে টেকনাফ ফায়ার স্টেশনের কর্মীরা পৌঁছানের আগেই স্থানীয়রা তা নিয়ন্ত্রণে আনে।
“কিন্তু ততক্ষণে পলিথিনি, বাঁশ ও গাছের খুঁটি দিয়ে তৈরি ২৮টি পরিবারের ১৪টি ঝুপড়ি ঘর সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে যায়।”
ক্ষতিগ্রস্ত রোহিঙ্গাদের তাৎক্ষণিকভাবে সহায়তার জন্য সংশ্লিষ্টরা ব্যবস্থা নিচ্ছেন বলে জানান রণজিত।